আজ ০৮ মার্চ আন্তর্জাতিক নারী দিবস (আদি নাম আন্তর্জাতিক কর্মজীবী নারী দিবস)।

আজ ০৮ মার্চ আন্তর্জাতিক নারী দিবস
(আদি নাম আন্তর্জাতিক কর্মজীবী নারী
দিবস)।

আজ ০৮ মার্চ আন্তর্জাতিক নারী দিবস
(আদি নাম আন্তর্জাতিক কর্মজীবী নারী
দিবস)।
.
১৮৫৭ সালের ৮ মার্চ নিউইয়র্কের সেলাই
কারখানায় বিপজ্জনক ও অমানবিক
কর্মপরিবেশ, স্বল্প মজুরি এবং দৈনিক ১২
ঘণ্টা শ্রমের বিরুদ্ধে নারীশ্রমিকরা
প্রতিবাদ করেন। এরপর বিভিন্ন সময়ে ৮
মার্চে উল্লেখযোগ্য আরো ঘটনার
ধারাবাহিকতায় ১৯১০ সালে ডেনমার্কের
রাজধানী কোপেনহেগেনে অনুষ্ঠিত দ্বিতীয়
আন্তর্জাতিক সমাজতান্ত্রিক নারী
সম্মেলনে জার্মান সমাজতান্ত্রিক
আন্দোলনের নেতা ক্লারা জেটকিনের
প্রস্তাবে ৮ মার্চকে আন্তর্জাতিক নারী
দিবস ঘোষণা করা হয়। জাতিসংঘ ১৯৭৫ সাল
থেকে এই দিনটিকে আন্তর্জাতিক নারী
দিবস পালন শুরু করে। তখন থেকেই বিশ্বের
বিভিন্ন দেশে দিবসটি উদযাপন করা হয়।

৭ই মার্চ

৭ই মার্চ

আগামী কাল ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ।কালকের ভাশণ সমগ্র বাঙালী তথা পৃথিবীর মানুষের কাছে চির সরনীয় হয়ে থাকবে।তাই কথায় বলা হয়-আয়ুবের শাষণ মুজিবের ভাশণ।

মন ভালো নেই

মন ভালো নেই

বিষাদ ছুঁয়েছে আজ, মন ভালো নেই,
মন ভালো নেই;
ফাঁকা রাস্তা, শূন্য বারান্দা
সারাদিন ডাকি সাড়া নেই,
একবার ফিরেও চায় না কেউ
পথ ভুলকরে চলে যায়, এদিকে আসে না
আমি কি সহস্র সহস্র বর্ষ এভাবে
তাকিয়ে থাকবো শূন্যতার দিকে?
এই শূন্য ঘরে, এই নির্বসনে
কতোকাল, আর কতোকাল!
আজ দুঃখ ছুঁয়েছে ঘরবাড়ি,
উদ্যানে উঠেচে ক্যাকটাস্ত
কেউ নেই, কড়া নাড়ার মতো কেউ নেই,
শুধু শূন্যতার এই দীর্ঘশ্বাস, এই দীর্ঘ পদধ্বনি।
টেলিফোন ঘোরাতে ঘোরাতে আমি ক্লান্ত
ডাকতে ডাকতে একশেষ;
কেউ ডাক শোনে না, কেউ ফিরে তাকায় না
এই হিমঘরে ভাঙা চেয়ারে একা বসে আছি।
এ কী শান্তি তুমি আমাকে দিচ্ছো ঈশ্বর,
এভাবে দগ্ধ হওয়ার নাম কি বেঁচে থাকা!
তবু মানুষ বেঁচে থাকতে চায়, আমি বেঁচে থাকতে চাই
আমি ভালোবাসতে চাই, পাগলের মতো
ভালোবাসতে চাই-
এই কি আমার অপরাধ!
আজ বিষাদ ছুঁয়েছে বুক, বিষাদ ছুঁয়েছে বুক
মন ভালো নেই, মন ভালো নেই;
তোমার আসার কথা ছিলো, তোমার যাওয়ার
কথা ছিল-
আসা-যাওয়ার পথের ধারে
ফুল ফোটানো কথা ছিলো
সেসব কিছুই হলো না, কিছুই হলো না;
আমার ভেতরে শুধু এক কোটি বছর ধরে অশ্রুপাত
শুধু হাহাকার
শুধু শূন্যতা, শূন্যতা।
তোমার শূন্য পথের দিকে তাকাতে তাকাতে
দুই চোখ অন্ধ হয়ে গেলো,
সব নদীপথ বন্ধ হলো, তোমার সময় হলো না-
আজ সারাদিন বিষাদপর্ব, সারাদিন তুষারপাত-
মন ভালো নেই, মন ভালো নেই।

রবি সার্কেল আইডি হ্যাক

রবি সার্কেল আইডি হ্যাক

বন্ধুরা আজ আমি তোমাদের শিখাবো রবি সার্কেল এ কিভাবে যে কারোর আইডি নিজের অ্যাপ্স এ ব্যাভার করা যায়,,
তো শুরু করা যাক
,,প্রথমত তোমার ফোন টি মাস্ট বি রুট এক্সেস করা থাকতে হবে, তার পর গুগল প্লেস্টোর থেকে সার্কেল অ্যাপ ছারাও আরো দুটি অ্যাপ ইন্সটল করতে হবে।
১. apk editor
২. root explorer
তো ডাউলোড করে আমাকে জানান,,,নেক্সট এ শিখাবো কিভাবে কাজ করবেন।
ফেজবুকে আমি
---------- Atikur Jaman

All Android User ছোট মরিচে ঝাল বেশি!! মাত্র 1.3 MB এর চরম Picফটো ইডিটিং সফটওয়্যারঃSay Pro….. আসাধারণ Editing Softwere All In All..

All Android User ছোট মরিচে ঝাল বেশি!! মাত্র 1.3 MB এর চরম Picফটো ইডিটিং সফটওয়্যারঃSay Pro….. আসাধারণ Editing Softwere All In All..
আপনারা সবাই কেমন আছেন, আশা করি খুব ভাল
আছেন এবং আগামি তে যেন সব সময় ভালো
থাকেন TRickbd এর পক্ষ থেকে এই কামনা রইলো।

নিচ থেকে Softwere টি নামিয়ে নিন:
Click Here Download
এবার আসুন যেনে নেই App টি সম্পকে
হাই এন্ড্রয়েড ইউজার গন, আশা করি
এন্ড্রয়েড নিয়ে সুখে শান্তিতেই আছে।
আপনাদের খুশি আরো বাড়ানোর জন্য আজ
নিয়ে এলাম খুব ছোট, কিন্তু চরম কাজের
একটি ফটো ইডিটর!!!!
এই এপটি বিশেষ করে যাদের
স্মার্টফোনের র্যাম ও রম কম তাদের কাজে
আসবে বেশি। তাছাড়াও অন্যরাও ব্যবহার করে
দেখতে পারেন। খুবই লাইট ওয়েট এই এপটি
ছবি ইডিটিং এর জন্য খুবই ভাল। তো চলুন, আর
দেরী না করে আমরা ডিটেইলস রিভিউ এ যাইঃ
Application Name: PicSay Pro
Version: 1.7.0.5
Category: Photo Editor
Size: 1.28 MB
Play Store Price: 3.38$
এই এপ টি তে ১ম এই রয়েছে স্টার্ট পেজ,
যেখান থেকে অতি সহজেই আপনি
যেকোন ইমেজ সিলেক্ট বা ক্রিয়েট
করতে পারবেন।
এই এপটির Adjust অংশে রয়েছে অনেক
অপশন। আমি সাজেস্ট করব আপনারা নিজেরা
এই অপশন গুলো নিয়ে নাড়াচাড়া করুন।
নিজেরাই বুঝতে পারবেন কোনটার কি কাজ।
আরেকটা কথা, যে অপশন গুলোতে দুটো
অপশন অথবা দিয়ে দেওয়া আছে সেগুলো
উপরের একটি ট্যাব দ্বারা টোগল করা যায়, ওই
অপশন এ ঢোকার পর। আপনারা নিজেরাই ইউজ
করলে বুঝবেন আশা করি।
এই এপটি Effects অপশন এ আছে অসংখ্য
ইফেক্টস!!!
এই এপ এ অনেকগুলো Sticker এর অপশন
আছে। তবে এগুলো আপনাকে এপ
থেকে ডাউনলোড করে নিতে হবে।
এই হল শর্ট এপ এর শর্ট রিভিউ। আপনারা ইউজ
করলেই বুঝতে পারবেন ছোট মরিচে ঝাল
বেশি , কথাটা কতটা সত্যি। জাস্ট দুই একটা টাচ আপ
করে নিচের ফটো টা ইডিট করা হল। আমি
এতটা ভাল ইডিট করতে পারি নি। তবে আশা করি
খারাপ হয় নি।

আপুনি কি অ্যানড্রয়েড স্মার্টফোন কিনতে চাচ্ছেন?? তা হলে জেনে নিন কিনার আগে আপনার করনীয় কী?

আপুনি কি অ্যানড্রয়েড স্মার্টফোন কিনতে চাচ্ছেন?? তা হলে জেনে নিন কিনার আগে আপনার করনীয় কী?

দিন দিন অ্যানড্রয়েড স্মার্টফোনের গ্রাহকের সংখ্যাও দিন দিন বেড়ে চলেছে। অ্যানড্রয়েড স্মার্টফোন কেনার আগে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জেনে নিন।

১ম- প্লেস্টোর-

লাখ লাখ ফ্রি অ্যানড্রয়েড অ্যাপ্লিকেশনের বিশাল ভাণ্ডার হচ্ছে ‘প্লে স্টোর’। গুগল অ্যাকাউন্টে সাইন ইন করার পর এখান থেকেই প্রয়োজনীয় সব অ্যাপ্লিকেশন ইনস্টল করে নিতে হবে। বিশেষ কিছু কাজে পেইড অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহারের প্রয়োজন হয়।

২য়-মাল্টিটাস্কিং

– একসঙ্গে একাধিক অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করাকে ‘মাল্টিটাস্কিং’ বলে। স্মার্টফোনের সবচেয়ে আকর্ষণীয় দিক হলো এই মাল্টিটাস্কিং সুবিধা। এ সুবিধা পেতে ফোনের হোম বাটনটি চেপে ধরতে হবে। ফলে ফোনে চালু থাকা সব অ্যাপ্লিকেশন একসঙ্গে দেখা যাবে। যে অ্যাপ্লিকেশনটি নিয়ে কাজ করতে চান সেটি নির্বাচন করে কাজ শুরু করা যাবে। আবার কিছু কিছু ডিভাইসে নেভিগেশন বার থাকে। সেখানে হোম বাটন ছাড়া মাল্টিটাস্কিংয়ের জন্যও আলাদা বাটন থাকে।

৩য় -গুগল নাও

অ্যানড্রয়েডের আরেকটি সুবিধা ‘গুগল নাও’। এর মাধ্যমে ফোন স্পর্শ না করে কেবল ভয়েস কমান্ড (কথা বলে) ব্যবহার করেই এসএমএস পাঠানো, কল করা, ম্যাপের সাহায্যে লোকেশন সার্চ করা, ওয়েবে কিছু সার্চ করা যায়। শুধু ওয়েব নয়, ডিভাইসে থাকা কনট্যান্টগুলোও একইভাবে সার্চ করা যাবে। অ্যানড্রয়েডের ‘গুগল সার্চ’ ও ‘ভয়েস সার্চ’ ফিচারেও একই ধরনের সুবিধা রয়েছে। :-o

৪র্থ_স্টক ইউজার

– বর্তমানে অনেক ডিভাইসে বিভিন্ন ইউজার ইন্টারফেস ব্যবহার করা হয়। তবে অ্যানড্রয়েডের জন্য ‘স্টক ইউজার’ ইন্টারফেসই বেশি জনপ্রিয়। অ্যানড্রয়েডের স্টক ইউজার ইন্টারফেসের মূল আকর্ষণ হলো এর ‘নোটিফিকেশন বার’। এই বারটি স্লাইড করলেই ‘মিসকল’, ‘এসএমএস’, ‘সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং অ্যাপ’, ‘মেসেঞ্জার’, ‘অ্যাপ্লিকেশন আপডেট’ ইত্যাদির সব নোটিফিকেশন দেখা যায়। এ ছাড়া ডানে ও বামে স্লাইড করে নোটিফিকেশন গুলো ক্লিয়ার করা যায়। অনেক ডিভাইসে নোটিফিকেশন বারে ডিভাইস কন্ট্রোলার সেটিংস থাকে। সেখান থেকে সরাসরি ব্রাইটনেস কমানো- বাড়ানো ছাড়াও ওয়াইফাই, ব্লুটুথ, অটো রোটেশন চালু কিংবা বন্ধ করার মতো ছোটখাটো কাজও করা যাবে।

আসা করি এই সব গুলা বিবেচনা করে যদি স্ম্রাট ফোন গুলা কিনেন! তা হলে আর আফছোছ করতে হবে না!

„„„„„„„„„„„„„„„„আতিক

ভয়ানক একটি লাশের কাহিনী

ভয়ানক একটি লাশের কাহিনী
আমি এখন যে ঘটনাটা শেয়ার করতে যাচ্ছি সেটা এক রিকশাওয়ালা আর এক লোকের ঘটনা ।
ঘটনাটি ঘটেছিল দোহার থানার চরজয়পাড়া নামক গ্রামের এসপি বাড়ির সামনের সেই রাস্তায়। যেখানে একটা কালভার্ট আছে আর তার ঠিক পাশেই আছে বড় একটা ঝোপ। এখন আমি সেই জায়গার আরও একটি ভয়ঙ্কর ঘটনা সম্পর্কে তুলে ধরছি।
এই ঘটনাটি ঘটেছিল আজ থেকে প্রায় ৭/৮ বছর আগে।
একদিন এক রিকশাওয়ালা রাতে এক প্যাসেঞ্জারকে নিয়ে
সেই রাস্তা দিয়ে আসছিল। রাত তখন প্রায় আনুমানিক
এগারোটা কি সাড়ে এগারোটার মতন হবে। আমরা জানি যে
গ্রামে ৯টা/১০টার দিকেই প্রায় বেশিরভাগ মানুষ ঘুমিয়ে পরে।
তাই সেই সময়টায় সেখানে একেবারেই জনমানবহীন ছিল।
তারা দুজনই সেই রাস্তা ধরে যাচ্ছে। এমন সময় তারা কিছুটা
দূর থেকে হঠাৎ সাদা কিছু একটা লক্ষ করে।
তারা যখন সেই কালভার্টের কাছাকাছি জায়গায় গেল,
তখন তারা দেখল যে কালভার্টের উপর সাদা কাপর পরা
একটা লাশ শুয়ে আছে। এরপর তারা দুজনেই রিক্সা থেকে নেমে
লাশটির কাছে যায়। তারা দুজনেই অবাক হয়ে গেল,
যে এত রাতে এইখানে একটা লাশ কে রেখে গেল! লোকটি রিকশাওয়ালাকে বলল, হয়তো কেও লাশটিকে এখানে ফেলে
রেখে গেছে। চল আমরা লাশটিকে নিয়ে দাফনের বেবস্থা করি।
কিন্তু রিকশাওয়ালা এতে আপত্তি জানালো। সে লোকটিকে বলল,
আমাকে আমার ভাড়া দিয়ে দেন। আমি এইসব লাশ নিয়ে যেতে
পারবনা। লোকটি তাকে বলল, ঠিক আছে তোমাকে ভাড়া ১০০ টাকা
বেশি দেব। একথা শুনে রিকশাওয়ালা লাশটি নিতে রাজি হয়।
তবে রিকশাওয়ালা লোকটিকে শর্ত দেয় যে, লাশটি আপনাকেই
তুলতে হবে। লোকটি বলল, ঠিক আছে তাই হবে। তারপর লোকটি
লাশের কাছে গিয়ে মুখের কাপর তুলতেই দেখতে পায় লাশটি
চোখ খোলা অবস্থায় তাকিয়ে আছে। অর্থাৎ কেউ চোখ খোলা
অবস্থায় মারা গেলে যেমনটা দেখা যায় ঠিক তেমন। এতে সে
একটু ভয় পেয়ে যায়। এরপর সে লাশটির গায়ের কাপরের
আরও কিছু অংশ সরাতেই দেখতে পায় লাশটির শরীরের পশমগুলো
বেশ বড় বড়, যা কোন সাধারণ মানুষের থেকে একেবারেই আলাদা। অর্থাৎ পশমগুলো ছিল ঠিক ভেড়ার শরীরের পশমের মত। এটা দেখে লোকটি চিৎকার দিয়ে অজ্ঞান হয়ে যায়। আর সেই রিকশাওয়ালা এক চিৎকার দিয়ে সেখান থেকে দৌড়ে চলে যায় আর এক বাড়ির সামনে
গিয়ে পরে। তার কথা শুনে লোকজন সেখানে যায়। কিন্তু অনেক
খোঁজাখুঁজি করেও সেখানে কোন লাশ পাওয়া যায়নি। এমনকি সেই লোকটিকেও সেখানে আর পাওয়া গেল না। পরদিন সকালে সেই কালভার্টের নিচে সেই লোকটির লাশ পাওয়া যায়, কাদায় অর্ধেক গাড়া অবস্থায়।

ধরলা সেতু

ধরলা সেতু
ধরলা সেতু