All Android User ছোট মরিচে ঝাল বেশি!! মাত্র 1.3 MB এর চরম Picফটো ইডিটিং সফটওয়্যারঃSay Pro….. আসাধারণ Editing Softwere All In All..

All Android User ছোট মরিচে ঝাল বেশি!! মাত্র 1.3 MB এর চরম Picফটো ইডিটিং সফটওয়্যারঃSay Pro….. আসাধারণ Editing Softwere All In All..
আপনারা সবাই কেমন আছেন, আশা করি খুব ভাল
আছেন এবং আগামি তে যেন সব সময় ভালো
থাকেন TRickbd এর পক্ষ থেকে এই কামনা রইলো।

নিচ থেকে Softwere টি নামিয়ে নিন:
Click Here Download
এবার আসুন যেনে নেই App টি সম্পকে
হাই এন্ড্রয়েড ইউজার গন, আশা করি
এন্ড্রয়েড নিয়ে সুখে শান্তিতেই আছে।
আপনাদের খুশি আরো বাড়ানোর জন্য আজ
নিয়ে এলাম খুব ছোট, কিন্তু চরম কাজের
একটি ফটো ইডিটর!!!!
এই এপটি বিশেষ করে যাদের
স্মার্টফোনের র্যাম ও রম কম তাদের কাজে
আসবে বেশি। তাছাড়াও অন্যরাও ব্যবহার করে
দেখতে পারেন। খুবই লাইট ওয়েট এই এপটি
ছবি ইডিটিং এর জন্য খুবই ভাল। তো চলুন, আর
দেরী না করে আমরা ডিটেইলস রিভিউ এ যাইঃ
Application Name: PicSay Pro
Version: 1.7.0.5
Category: Photo Editor
Size: 1.28 MB
Play Store Price: 3.38$
এই এপ টি তে ১ম এই রয়েছে স্টার্ট পেজ,
যেখান থেকে অতি সহজেই আপনি
যেকোন ইমেজ সিলেক্ট বা ক্রিয়েট
করতে পারবেন।
এই এপটির Adjust অংশে রয়েছে অনেক
অপশন। আমি সাজেস্ট করব আপনারা নিজেরা
এই অপশন গুলো নিয়ে নাড়াচাড়া করুন।
নিজেরাই বুঝতে পারবেন কোনটার কি কাজ।
আরেকটা কথা, যে অপশন গুলোতে দুটো
অপশন অথবা দিয়ে দেওয়া আছে সেগুলো
উপরের একটি ট্যাব দ্বারা টোগল করা যায়, ওই
অপশন এ ঢোকার পর। আপনারা নিজেরাই ইউজ
করলে বুঝবেন আশা করি।
এই এপটি Effects অপশন এ আছে অসংখ্য
ইফেক্টস!!!
এই এপ এ অনেকগুলো Sticker এর অপশন
আছে। তবে এগুলো আপনাকে এপ
থেকে ডাউনলোড করে নিতে হবে।
এই হল শর্ট এপ এর শর্ট রিভিউ। আপনারা ইউজ
করলেই বুঝতে পারবেন ছোট মরিচে ঝাল
বেশি , কথাটা কতটা সত্যি। জাস্ট দুই একটা টাচ আপ
করে নিচের ফটো টা ইডিট করা হল। আমি
এতটা ভাল ইডিট করতে পারি নি। তবে আশা করি
খারাপ হয় নি।

আপুনি কি অ্যানড্রয়েড স্মার্টফোন কিনতে চাচ্ছেন?? তা হলে জেনে নিন কিনার আগে আপনার করনীয় কী?

আপুনি কি অ্যানড্রয়েড স্মার্টফোন কিনতে চাচ্ছেন?? তা হলে জেনে নিন কিনার আগে আপনার করনীয় কী?

দিন দিন অ্যানড্রয়েড স্মার্টফোনের গ্রাহকের সংখ্যাও দিন দিন বেড়ে চলেছে। অ্যানড্রয়েড স্মার্টফোন কেনার আগে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জেনে নিন।

১ম- প্লেস্টোর-

লাখ লাখ ফ্রি অ্যানড্রয়েড অ্যাপ্লিকেশনের বিশাল ভাণ্ডার হচ্ছে ‘প্লে স্টোর’। গুগল অ্যাকাউন্টে সাইন ইন করার পর এখান থেকেই প্রয়োজনীয় সব অ্যাপ্লিকেশন ইনস্টল করে নিতে হবে। বিশেষ কিছু কাজে পেইড অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহারের প্রয়োজন হয়।

২য়-মাল্টিটাস্কিং

– একসঙ্গে একাধিক অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করাকে ‘মাল্টিটাস্কিং’ বলে। স্মার্টফোনের সবচেয়ে আকর্ষণীয় দিক হলো এই মাল্টিটাস্কিং সুবিধা। এ সুবিধা পেতে ফোনের হোম বাটনটি চেপে ধরতে হবে। ফলে ফোনে চালু থাকা সব অ্যাপ্লিকেশন একসঙ্গে দেখা যাবে। যে অ্যাপ্লিকেশনটি নিয়ে কাজ করতে চান সেটি নির্বাচন করে কাজ শুরু করা যাবে। আবার কিছু কিছু ডিভাইসে নেভিগেশন বার থাকে। সেখানে হোম বাটন ছাড়া মাল্টিটাস্কিংয়ের জন্যও আলাদা বাটন থাকে।

৩য় -গুগল নাও

অ্যানড্রয়েডের আরেকটি সুবিধা ‘গুগল নাও’। এর মাধ্যমে ফোন স্পর্শ না করে কেবল ভয়েস কমান্ড (কথা বলে) ব্যবহার করেই এসএমএস পাঠানো, কল করা, ম্যাপের সাহায্যে লোকেশন সার্চ করা, ওয়েবে কিছু সার্চ করা যায়। শুধু ওয়েব নয়, ডিভাইসে থাকা কনট্যান্টগুলোও একইভাবে সার্চ করা যাবে। অ্যানড্রয়েডের ‘গুগল সার্চ’ ও ‘ভয়েস সার্চ’ ফিচারেও একই ধরনের সুবিধা রয়েছে। :-o

৪র্থ_স্টক ইউজার

– বর্তমানে অনেক ডিভাইসে বিভিন্ন ইউজার ইন্টারফেস ব্যবহার করা হয়। তবে অ্যানড্রয়েডের জন্য ‘স্টক ইউজার’ ইন্টারফেসই বেশি জনপ্রিয়। অ্যানড্রয়েডের স্টক ইউজার ইন্টারফেসের মূল আকর্ষণ হলো এর ‘নোটিফিকেশন বার’। এই বারটি স্লাইড করলেই ‘মিসকল’, ‘এসএমএস’, ‘সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং অ্যাপ’, ‘মেসেঞ্জার’, ‘অ্যাপ্লিকেশন আপডেট’ ইত্যাদির সব নোটিফিকেশন দেখা যায়। এ ছাড়া ডানে ও বামে স্লাইড করে নোটিফিকেশন গুলো ক্লিয়ার করা যায়। অনেক ডিভাইসে নোটিফিকেশন বারে ডিভাইস কন্ট্রোলার সেটিংস থাকে। সেখান থেকে সরাসরি ব্রাইটনেস কমানো- বাড়ানো ছাড়াও ওয়াইফাই, ব্লুটুথ, অটো রোটেশন চালু কিংবা বন্ধ করার মতো ছোটখাটো কাজও করা যাবে।

আসা করি এই সব গুলা বিবেচনা করে যদি স্ম্রাট ফোন গুলা কিনেন! তা হলে আর আফছোছ করতে হবে না!

„„„„„„„„„„„„„„„„আতিক

ভয়ানক একটি লাশের কাহিনী

ভয়ানক একটি লাশের কাহিনী
আমি এখন যে ঘটনাটা শেয়ার করতে যাচ্ছি সেটা এক রিকশাওয়ালা আর এক লোকের ঘটনা ।
ঘটনাটি ঘটেছিল দোহার থানার চরজয়পাড়া নামক গ্রামের এসপি বাড়ির সামনের সেই রাস্তায়। যেখানে একটা কালভার্ট আছে আর তার ঠিক পাশেই আছে বড় একটা ঝোপ। এখন আমি সেই জায়গার আরও একটি ভয়ঙ্কর ঘটনা সম্পর্কে তুলে ধরছি।
এই ঘটনাটি ঘটেছিল আজ থেকে প্রায় ৭/৮ বছর আগে।
একদিন এক রিকশাওয়ালা রাতে এক প্যাসেঞ্জারকে নিয়ে
সেই রাস্তা দিয়ে আসছিল। রাত তখন প্রায় আনুমানিক
এগারোটা কি সাড়ে এগারোটার মতন হবে। আমরা জানি যে
গ্রামে ৯টা/১০টার দিকেই প্রায় বেশিরভাগ মানুষ ঘুমিয়ে পরে।
তাই সেই সময়টায় সেখানে একেবারেই জনমানবহীন ছিল।
তারা দুজনই সেই রাস্তা ধরে যাচ্ছে। এমন সময় তারা কিছুটা
দূর থেকে হঠাৎ সাদা কিছু একটা লক্ষ করে।
তারা যখন সেই কালভার্টের কাছাকাছি জায়গায় গেল,
তখন তারা দেখল যে কালভার্টের উপর সাদা কাপর পরা
একটা লাশ শুয়ে আছে। এরপর তারা দুজনেই রিক্সা থেকে নেমে
লাশটির কাছে যায়। তারা দুজনেই অবাক হয়ে গেল,
যে এত রাতে এইখানে একটা লাশ কে রেখে গেল! লোকটি রিকশাওয়ালাকে বলল, হয়তো কেও লাশটিকে এখানে ফেলে
রেখে গেছে। চল আমরা লাশটিকে নিয়ে দাফনের বেবস্থা করি।
কিন্তু রিকশাওয়ালা এতে আপত্তি জানালো। সে লোকটিকে বলল,
আমাকে আমার ভাড়া দিয়ে দেন। আমি এইসব লাশ নিয়ে যেতে
পারবনা। লোকটি তাকে বলল, ঠিক আছে তোমাকে ভাড়া ১০০ টাকা
বেশি দেব। একথা শুনে রিকশাওয়ালা লাশটি নিতে রাজি হয়।
তবে রিকশাওয়ালা লোকটিকে শর্ত দেয় যে, লাশটি আপনাকেই
তুলতে হবে। লোকটি বলল, ঠিক আছে তাই হবে। তারপর লোকটি
লাশের কাছে গিয়ে মুখের কাপর তুলতেই দেখতে পায় লাশটি
চোখ খোলা অবস্থায় তাকিয়ে আছে। অর্থাৎ কেউ চোখ খোলা
অবস্থায় মারা গেলে যেমনটা দেখা যায় ঠিক তেমন। এতে সে
একটু ভয় পেয়ে যায়। এরপর সে লাশটির গায়ের কাপরের
আরও কিছু অংশ সরাতেই দেখতে পায় লাশটির শরীরের পশমগুলো
বেশ বড় বড়, যা কোন সাধারণ মানুষের থেকে একেবারেই আলাদা। অর্থাৎ পশমগুলো ছিল ঠিক ভেড়ার শরীরের পশমের মত। এটা দেখে লোকটি চিৎকার দিয়ে অজ্ঞান হয়ে যায়। আর সেই রিকশাওয়ালা এক চিৎকার দিয়ে সেখান থেকে দৌড়ে চলে যায় আর এক বাড়ির সামনে
গিয়ে পরে। তার কথা শুনে লোকজন সেখানে যায়। কিন্তু অনেক
খোঁজাখুঁজি করেও সেখানে কোন লাশ পাওয়া যায়নি। এমনকি সেই লোকটিকেও সেখানে আর পাওয়া গেল না। পরদিন সকালে সেই কালভার্টের নিচে সেই লোকটির লাশ পাওয়া যায়, কাদায় অর্ধেক গাড়া অবস্থায়।

জেনে নিন বিচিত্র কিছু জানা-অজানা তথ্য

জেনে নিন বিচিত্র কিছু জানা-অজানা তথ্য
বিচিত্র দুনিয়াতে রয়েছে বিচিত্র সব তথ্য আর জানা-অজানা নানান কথা। কিছু আমাদের জানা আর বাকি কিছু অন্যদের জানা। জানা-অজানা সেই সব তথ্যের ভিন্ন রকম উপস্থাপনার ছোট্ট এই প্রচেষ্টা……
লবণ
পৃথিবীর সব সাগরে যে পরিমাণ লবণ আছে তা দিয়ে পৃথিবীকে ৫০০ ফুট পুরু লবণের স্তূপ দিয়ে ঢেকে ফেলা যাবে।
কে-টু পাহাড়
সমুদ্র সমতল থেকে হিসেব করলে পৃথিবীর দ্বিতীয় সবোর্চ্চ শৃঙ্গ পাকিস্তান ও চীন সীমান্তের কে-টু পাহাড়। এর উচ্চতা ২৮ হাজার ২৫১ ফুট (৮ হাজার ৬১১ মিটার)।
বাঁশ
সবচেয়ে লম্বা ঘাসের নাম জানো? বাঁশ। এই ঘাস লম্বায় ১৩০ ফুটও হতে পারে

নেপোলিয়ন
নেপোলিয়ন বিড়ালকে বেশি ভয় পেত।
চা বাগান
দেশে প্রথম চা বাগান করা হয় সিলেটের মালনীছড়িতে।
কনসার্ট ফর বাংলাদেশ
বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ চলাকালীন সময়ে বাংলাদেশের শরণার্থীদের সহযোগিতার উদ্দেশ্যে উদ্দেশ্যে আয়োজিত কনসার্ট ফর বাংলাদেশ কনসার্ট ও অন্যান্য অনুষঙ্গ হতে প্রাপ্ত অর্থ সাহায্যের পরিমাণ ছিল প্রায় ২৪৩,৪১৮.৫১ মার্কিন ডলার।
চুল
একজন মানুষের মাথার চুলে ধোয়া, ব্রাশ করা বা আঁচড়ানোর কারণে প্রতিদিন গড়ে ৭০ থেকে ১৫০টি পড়ে যায়।

জেনে নিন বিচিত্র কিছু জানা-অজানা তথ্য

জেনে নিন বিচিত্র কিছু জানা-অজানা তথ্য
বিচিত্র দুনিয়াতে রয়েছে বিচিত্র সব তথ্য আর জানা-অজানা নানান কথা। কিছু আমাদের জানা আর বাকি কিছু অন্যদের জানা। জানা-অজানা সেই সব তথ্যের ভিন্ন রকম উপস্থাপনার ছোট্ট এই প্রচেষ্টা……
লবণ
পৃথিবীর সব সাগরে যে পরিমাণ লবণ আছে তা দিয়ে পৃথিবীকে ৫০০ ফুট পুরু লবণের স্তূপ দিয়ে ঢেকে ফেলা যাবে।
কে-টু পাহাড়
atik
সমুদ্র সমতল থেকে হিসেব করলে পৃথিবীর দ্বিতীয় সবোর্চ্চ শৃঙ্গ পাকিস্তান ও চীন সীমান্তের কে-টু পাহাড়। এর উচ্চতা ২৮ হাজার ২৫১ ফুট (৮ হাজার ৬১১ মিটার)।
বাঁশ
সবচেয়ে লম্বা ঘাসের নাম জানো? বাঁশ। এই ঘাস লম্বায় ১৩০ ফুটও হতে পারে।
নেপোলিয়ন
নেপোলিয়ন বিড়ালকে বেশি ভয় পেত।
চা বাগান
দেশে প্রথম চা বাগান করা হয় সিলেটের মালনীছড়িতে।
কনসার্ট ফর বাংলাদেশ
বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ চলাকালীন সময়ে বাংলাদেশের শরণার্থীদের সহযোগিতার উদ্দেশ্যে উদ্দেশ্যে আয়োজিত কনসার্ট ফর বাংলাদেশ কনসার্ট ও অন্যান্য অনুষঙ্গ হতে প্রাপ্ত অর্থ সাহায্যের পরিমাণ ছিল প্রায় ২৪৩,৪১৮.৫১ মার্কিন ডলার।
চুল
একজন মানুষের মাথার চুলে ধোয়া, ব্রাশ করা বা আঁচড়ানোর কারণে প্রতিদিন গড়ে ৭০ থেকে ১৫০টি পড়ে যায়।

পৃথিবী নিয়ে অদ্ভুত কাহিনী!

পৃথিবী নিয়ে অদ্ভুত কাহিনী!
ছোট বেলা একটা গল্প শুনেছিলাম, কার কাছে বা ঠিক কবে তা মনে নেই। গল্পটা ছিল এই রকম যে পৃথিবী নাকি একটা গরুর দুইটা শিং এর উপর দাঁড়িয়ে আছে !! মাঝে মাঝে নাকি গরুর চুলকানী লাগলে বা অন্য কোন কারনে নড়াচড়া করলে তার শিং নড়ে উঠে এর ফলে নাকি ভুমিকম্প হয়। ব্যাপারটা তখন মেনে নিয়েছিলাম, মুক্ত বুদ্ধির চর্চা তখনও হয় নি কিনা। একটু বড় হবার পরে যখন মনে পড়ত তখন হাসতে থাকতাম। ইদানিং জানলাম তত্ত্বটা আসলেই ছিল । সাথেই থাকুন জানতে পারবেন তাহলে এই অদ্ভুত কাল্পনিক অদ্ভুত গল্পের পিছনে কারা ছিল।
বিশ্ব নিয়ে নিয়ে মানুষের ভাবনার অন্ত নেই । সেই আদি কাল থেকে শুরু হয়ে আজ অবধি চলছে, চলবে পৃথিবী ধ্বংসের মুহূর্ত পর্যন্ত। তাও মর্তের মানুষের এ গবেষনার শেষ পাওয়া যাবে না। অতিপ্রাচীনকাল থেকে একে নিয়ে নানা তত্ত্ব প্রদান করেছেন নানা সভ্যতার মানুষ। এই আধুনিকও যুগে আমরা কিছু দিন পর পর দেখা যাচ্ছে নতুন নতুন তথ্য পাচ্ছি। চলুন ঘুরে আসি আদিম যুগ থেকে। উল্লেখ্য তথ্যগুলো কিন্ত আমার নিজস্ব না, বিভিন্ন বই, সাইট থেকে পাওয়া শুধু নিজের ভাষায় বর্ণনা করা।
ব্যাবিলনীয়রা মনে করতো, এই বিশ্ব কঠিন মোড়কে ঢাকা একটি শামুকের মত। যার উপরে এবং নিচে রয়েছে পানি আর পানি। আমাদের পৃথিবীর অবস্থান হচ্ছে এই শামুকের কেন্দ্রে ঠিক একটা ফাঁপা পর্বতের মত। পৃথিবী পানিতে ভাসছে আর পৃথিবীর নীচের পানি ফোয়ারা ও ঝর্ণা হয়ে উঠে আসে। আমরা যে বৃষ্টি পাই সেটা হল উপরের পানি। পৃথিবীর উপরের পানি গোলকের ভিতর দিয়ে চুইয়ে চুইয়ে বৃষ্টি হয়ে ঝরে পড়ে।
মিশরীয়রা মনে করতো, এই বিশ্ব একটা চৌকোনা বাক্সের মত। পৃথিবী হল বাক্সটির মেঝে আর আকাশ হচ্ছে পৃথিবীর চার কোণের চারটি পা রেখে দাঁড়ানো একটি গরু, বা দুইটী কনুই ও দুইটি হাঁটু রেখে উবু হয়ে থাকা একটি নারী, বা লোহার পাতের একটি ঢাকনা। বাক্সটির ভেতরের দিকে দেওয়ালে রয়েছে এক ধরনের তাক দেওয়া গ্যালারি। এই গ্যালারি দিয়ে বয়ে যাচ্ছে একটি নদি। এই নদীর ওপর দিয়ে পানসি ভাসিয়ে যান সূর্যদেবতা ও চন্দ্রদেবতা। তাদের আসা-যাওয়ার জন্যে রয়েছে ভিন্ন ভিন্ন দরজা। গ্রহগুলি চলছে নৌকা ভাসিয়ে এক একটি খালের উপর দিয়ে। স্থির নক্ষত্রগুলি হচ্ছে বাতি, গোলক থেকে বা এক একজন দেবতার হাতে ধরা।
এবার আসি আমাদের ভারত বর্ষের ভাবনা নিয়ে। আমাদের উপমহাদেশের হিন্দুরা মনে করতো বাসুকি নামে একটি সাপ তার ফনার ওপর পৃথিবীকে ধরে আছে। চন্দ্রগ্রহণ হয় রাহু নামে একতা রাক্ষসের গ্রাসে। চন্দ্রেরর কলা হচ্ছে প্রজাপতি দক্ষের অভিশাপে চন্দ্রের ক্ষয়রোগগ্রাস্ত হওয়ার ফল ইত্যাদি। এদিকে চিনারা ভাবত একটি ড্রাগন সূর্যকে গ্রাস করে বলেই সূর্যগ্রহণ ঘটে। সমস্বরে চিৎকার জুড়ে দিয়ে তারা এই ড্রাগনকে তাড়াবার চেষ্টা করত।
পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তে এই রকম অজস্র অঞ্চলে পৃথিবী , সূর্য , চাঁদ, গ্রহ, নক্ষত্র নিয়ে এমনি সব উদ্ভুট কাহিনী প্রচলিত ছিল। এসব কাহিনী যদিও বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই উদ্ভুট তার পরও বোঝা যায় মানুষ অতি প্রাচীনকাল থেকে মহাবিশ্বকে নিয়ে ভাবতে শুরু করে। এই সব প্রচলিত ঘটনা থেকেই আস্তে আস্তে বর্তমানের আধুনিক মহাকাশ বিজ্ঞানের সূত্রপাত ঘটে।

কিভাবে একটা মেয়েকে হাসাতে পারেন ?

কিভাবে একটা মেয়েকে হাসাতে পারেন ?
১. তাকে বলুন সে সুন্দর। কখনও হট অথবা সেক্সি বলবেন না যদিও সে হয়ে থাকে। ২. তার হাত ধরুন এই ভাবান যে তাকে আপনি ভাল বাসেন। কখনও বুঝতে দিবেন না আপনি তাকে অন্য চোখে দেখছেন ৩. প্রতি দিন সকালে তাকে সুন্দও কবিতার লাইন আথবা ঘুম থেকে তুলে দেবার ভয়েস মেসেজ দিতে পারেন। তাতে বুঝতে পাওে আপনি তার প্রতি খুব টেক কেয়ারিং। ৪. তার কথাকে স্বাগত জানান তাকে জিততে দিন। ৫. কখনও তার পুর্বের ছেলে বন্ধুকে নিয়ে কথা শোনাবেন না এতে তার মনে ঝড় বইতে পারে। ৬. তার সাথে অন্তরঅঙ্গ সময় কাটানোর সময় কখনও অন্য মেয়ে নিয়ে কথা বলবেন না। ৭. তার চুল নিয়ে সুšদও কোন কথা বলতে পারেন। ৮. তাকে হাসেতে চেষ্টা করুন কারন আপনি তার হাসি দেখতে পছন্দ করেন। ৯. প্রত্যেক মেয়ে কম বেশী নতুন কাপর, গহনা এবং ঘুড়তে যেতে পছন্দ করে। ১০. তাকে নিয়ে বৃষ্টিতে ভিজুন ছাতা ছাড়া। ১১. তার জন্ম দিন মনে রাখবেন, তাকে বোঝাতে পারেন আপনি তার কন্ঠ শুনতে ভালবাসেন। ১২. তাকে যে আপনি কেয়ার করেন এটা কখনও বলবেন না শুধু দেখিয়ে যাবেন। এই কাজ গুলা করলে আসা করি কোন মেয়েকে পেতে আপনার সমস্যা হবে না যদি সে আপনার ভাগ্যে থাকে ।

ধরলা সেতু

ধরলা সেতু
ধরলা সেতু