Kurigram flood victims now suffer relief supply crunch

Kurigram flood victims now suffer relief supply crunch

Hundreds of thousands of flood victims are thronging residents of local public representatives for relief materials only to be turned away. Around 353 square kilometres of 53 Union Parishads in the district have been inundated, Kurigram's relief department official Magistrate Mizanur Rahman said. Flooding of 236 villages has affected at least 109,000 people while river erosion has rendered homeless 2,311 families. Brahmaputra River's water was flowing 1cm above the danger level on Saturday. Water level of Dudhkumar and Teesta has come down, said Water Development Board's Executive Engineer Abu Taher. Crops of 18,000 hectares of land have been damaged, according to the agricultural department. The local administration formed 85 medical teams to tackle water-borne diseases from spreading. Kurigram Deputy Commissioner ABM Azad said the government had allocated 300 metric tonnes of rice and Tk 400,000 in cash for the flood victims -- more than half of them already distributed. He said they have asked for another 200 metric tonnes of rice and Tk 2 million on an emergency basis. Jhunkar Char residents say 227 families have been marooned for seven days now. They are starving as most of the residents are day labourers. A bdnews24.com tour revealed many families were cooking once in three days. As the tube wells were underwater, many were drinking contaminated waters raising the risk of health hazards. Jatrapur Union's Ward No. 4 member 'Ershadul' said 580 families in his locality had been hit hard by floods. Of them, 98 families have lost everything to river erosion. "The government allocation is insufficient," said Ward No. 8 member ‘Anowar’. He said the victims were angry at them for failing to provide adequate relief. The gravity of the situation was aptly captured by Jatrapur Union's Chairman Abdul Gafur. "I'm under lots of pressure," he said. "I am having to live my life like a 'fugitive' from people. "Everywhere I go, the flood victims surround me for relief supplies. "Four thousand families have been affected by the flood but we got relief for only 400 families," he said.

বাল্যবিবাহ প্রতিরোধে গণসচেতনতায় নারীদের ক্রিকেট টুর্নামেন্ট

বাল্যবিবাহ প্রতিরোধে গণসচেতনতায় নারীদের ক্রিকেট টুর্নামেন্ট

কুড়িগ্রামে বাল্যবিবাহ প্রতিরোধে গণসচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে অনুষ্ঠিত হয়েছে মরহুম বাচ্চু এমপি স্মৃতি বালিকা ক্রিকেট টূর্ণামেন্ট। শুক্রবার কচাকাটা দ্বিমুখী বালিকা বিদ্যালয়ের মাঠে অনুষ্ঠিত ফাইনাল খেলা শেষে পুরুস্কার বিতরণ করেন জেলা প্রশাসক এবিএম আজাদ। এ সময় কেদার ইউপি চেয়ারম্যান ওয়াজেদুল কবীর রাশেদের সভাপতিত্বে নাগেশ্বরী উপজেলা নির্বাহী অফিসার আবু হায়াত মোঃ রহমুল্লাহ, কচাকাটা ডিগ্রী কলেজের অধ্যক্ষ জহুরুল হক বক্তব্য রাখেন

ঘুর্ণিঝড়: ৫ ইউনিয়নের সহস্রাধিক বাড়িঘর তছনছ

ঘুর্ণিঝড়: ৫ ইউনিয়নের সহস্রাধিক বাড়িঘর তছনছ

কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরীতে ঘূর্ণিঝড়ে সহস্রাধিক বাড়ীঘর মাটিতে মিশে গেছে। আহত হয়েছে প্রায় অর্ধশত মানুষ। খোলা আকাশের নীচে অবস্থান করছে গৃহহীন মানুষগুলো। ঘূর্ণিঝড়ে শতাধিক হেক্টর পাকা বোরো ধান নষ্ট হয়ে গেছে। ভেঙে পড়েছে শতশত গাছপালা। বৃহস্পতিবার রাত ৮টা থেকে সাড়ে ৮টার মধ্যে এই প্রলয়ঙ্করী ঘটনা ঘটে। জানা যায়, উপজেলার কালিগঞ্জ, বল্লভেরখাস, বেরুবাড়ী, নারায়ণপুর ও বামনডাঙ্গা ইউনিয়নসহ পার্শ্ববর্তী ভূরুঙ্গামারী উপজেলার আন্ধারীরঝাড় ইউনিয়নের উপর দিয়ে ঘূর্ণিঝড়টি বয়ে যায়। ঘটনার আকষ্মিতকায় ক্ষতিগ্রস্ত লোকজন দিশেহারা হয়ে পড়েছে। বেরুবাড়ী ইউনিয়নের গুচ্ছগ্রামসহ ৩ শতাধিক বাড়ীঘর মাটিতে মিশে যায়। শুক্রবার সারাদিন নারী ও শিশুরা খোলা আকাশেই অবস্থান করছিল। প্রাক্তন চেয়ারম্যান মমিনুল ইসলাম জানান, খেটে খাওয়া মানুষগুলো ঘর হারিয়ে খোলা আকাশে মানবেতর জীবন যাপন করছে। দ্বীপচর নারায়ণপুর ইউনিয়নে শতাধিক বাড়িঘর লন্ডভন্ড হয়েছে। ১নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মাহাবুর রহমান বলেন, ক্ষতিগ্রস্থ্য পরিবারের তালিকা করা হচ্ছে। দ্রুত ব্যবস্থা নেয়ার জন্য উপজেলা প্রশাসনের কাছে অনুরোধ জানানো হয়েছে। কালিগঞ্জ ইউনিয়নের পাতালীপাড়া, ভেলকার চর, কাপালীপাড়া চরে ৩ শতাধিক ঘরবাড়ি একেবারে ভেঙে পড়ে গেছে। ভেলকার চরের আকবর আলী জানান, আমার থাকার ঘরসহ ৪টা ঘরই ধ্বসে পড়েছে। কালিগঞ্জ ইউপি চেয়ারম্যান নুর ইসলাম জানান, ছোট ছোট শিশুদের নিয়ে লোকজন করুণ অবস্থায় আছে। খাবার নাই। থাকার জায়গা নাই। আমরা তালিকা করছি। বৃহস্পতিবার রাত আটটা থেকে সাড়ে আটটার মধ্যে কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী উপজেলার উপজেলার ছয়টি ইউনিয়নের অর্ধশত গ্রামের উপর দিয়ে বয়ে যায় আকস্মিক ঘুর্ণিঝড়ে সহস্রাধিক বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্থ্য হয়েছে। আহত হয়েছে অর্ধশত মানুষ। শতাধিক হেক্টর জমির ফসল নস্ট হয়ে গেছে। শতশত গাছ ভেঙ্গে পড়েছে। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা স্থানীয় সংসদ সদস্য ক্ষতিগ্রস্থ্য এলাকা পরিদর্শণ করেছেন বামনডাঙ্গা ইউনিয়নের লুছনী, কুটি বামনডাঙ্গা, চরলুছনীতে শতাধিক ঘরবাড়ি পরে গেছে। ভুরুঙ্গামারী উপজেলার আন্ধারীঝাড় ইউনিয়নের চারটি গ্রামে অর্ধশত ঘরবাড়ী লন্ডভন্ড হয়েছে। বেশ কয়েকটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আংশিক ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। সহস্রাধিক গাছ ভেঙ্গে পড়েছে। শতশত হেক্টর জমির ইরি বোরো পাকা ধান, পাটের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। ঝড়ে আশ্রয়ে খোজে ছোটাছুটি করতে আহত হয়েছে অর্ধশতাধিক মানুষ। তাদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়া হয়েছে। নাগেশ্বরী উপজেলা নির্বাহী অফিসার আবু হায়াত মো. রহমতুল্লাহ ক্ষয়ক্ষতির কথা স্বীকার করে জানান, শুক্রবার সকালে ক্ষতিগ্রস্থ এলাকার মধ্যে বেরুবাড়ী ও কালিগঞ্জ ইউনিয়নে পরিদর্শন করেছি। আহতদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে। প্রায় ৫টি ইউনিয়নের উপর দিয়ে বয়ে যাওয়া ঝড়ে ব্যাপক মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তাদের দ্রুত তালিকা করার জন্য সংশ্লিষ্ট ইউপি চেয়ারম্যানদের বলা হয়েছে

বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন কুড়িগ্রাম: ভোগান্তিতে মানুষজন

বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন কুড়িগ্রাম: ভোগান্তিতে মানুষজন

কুড়িগ্রাম-লালমনির হাট বিদ্যুৎ সংযোগ লাইনে ত্রুটির কারনে গত ২২ ঘন্টা ধরে বিদ্যুৎ বিহীন সময় কাটছে কুড়িগ্রামের মানুষের। লাইনের ক্রটি সাড়তে আরো কয়েক ঘন্টা লাগবে বলে বিদ্যুৎ অফিসর সুত্রে জানা গেছে। সামান্য ঝড়ো-বাতাসে মঙ্গলবার সন্ধা ৬টা বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে কুড়িগ্রাম জেলা। এরপর থেকে দীর্ঘ সময় বিদ্যুৎ সরবরাহ লাইনে ক্রটি খোঁজার পর লালমনিরহাট জেলার বুড়ির বাজার এলাকায় লাইনের ত্রুটি ধরা পড়লেও তা সারতে আরো কয়েক ঘন্টা লাগবে বলে জানিয়েছে কুড়িগ্রাম বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড। কুড়িগ্রাম আদর্শ পৌরবাজারের ব্যবসায়ী আব্দুল মান্নান জানান, সামান্য বৃষ্টি কিংবা বাতাস হলেই বিদ্যুৎ চলে যায় আর আসার খবর থাকে না। বিদ্যুৎ অফিসে ফোন দিলেই বলে লাইনের সমস্যা। এ অবস্থায় কিভাবে ব্যবসা বানিজ্য চলতে পারে। কুড়িগ্রাম বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আশরাফুল ইসলাম জানান, মঙ্গলবার সন্ধার সময়কার ঝড়-বাতাসে লালমনিরহাটের বুড়ির বাজার এলাকায় বিদ্যুৎ লাইনের ইনস্যুলেটর ছিড়ে পড়ায় বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। আমরা ক্রটি সাড়ানোর কাজ করছি। সন্ধার পর সংযোগটি সচল করতে পারবো বলে আশা করছি। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, কুড়িগ্রাম জেলায় বিদ্যুৎ সরবরাহের জন্য নিজস্ব কোন গ্রীড সাবস্টেশন না থাকায় লালমনিরহাট জেলার গ্রীড সাবস্টেশন থেকে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয়। তাছাড়া কুড়িগ্রাম থেকে লালমনিরহাট পর্যন্ত লাইনটি অনেক পুরনো হওয়ায় প্রায়শই লাইনের সমস্যা দেখা দেয়। আর তখন বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে এজেলার মানুষ। বছরের পর বছর বিদ্যুৎ নিয়ে এমন ভোগান্তি থেকে জেলাবাসীকে মুক্তি দিতে দ্রুত জেলায় আলাদা গ্রীড সাবস্টেশন বসানোর দাবী জেলা বাসীর

সাকিবের চেয়ে এগিয়ে মুস্তাফিজ

সাকিবের চেয়ে এগিয়ে মুস্তাফিজ

বাংলাদেশে এখন আইপিএলের যে জনপ্রিয়তা তা দুই তারকা সাকিব আল হাসান ও মুস্তাফিজুর রহমানের জন্যই। তাই এদেশের ক্রিকেটামোদীদের কাছে সবচেয়ে আকর্ষণীয় ম্যাচ কলকাতা নাইট রাইডার্স বনাম সান রাইজার্স হায়দরাবাদ। এই দুই দল যখন মুখোমুখি হয় তখন বাংলাদেশের দর্শকদের কাছে ম্যাচে জয়-পরাজয়ের চেয়ে সাকিব-মুস্তাফিজের পারফরম্যান্সই বড় বিষয় হয়ে যায়। গতকাল অ্যালিমিনেটরে কলকাতা-হায়দরাবাদ মুখোমুখি হওয়ার আগে দুই দলের গ্রুপ পর্বে দুবার দেখা হয়েছিল। অবশ্য দুবারই জয় পেয়েছে সাকিব আল হাসানের নাইট রাইডার্স। মুস্তাফিজের দল হায়দরাবাদ সাকিবদের বিরুদ্ধে গ্রুপ পর্বে জিততে না পারলেও এই আইপিএলে সাকিবের চেয়েও কিন্তু বড় তারকা মুস্তাফিজ। এবারের আসরে সবচেয়ে বেশি আলোচনা হয়েছে বাংলাদেশের তরুণ এই বোলারকে নিয়ে। মুস্তাফিজের বল এখনো বুঝতে পারেন না কোনো ব্যাটসম্যান। কাটার মাস্টারের রহস্য কেউ ভেদ করতে পারেননি। কিন্তু গতকাল অ্যালিমিনেটরে মুস্তাফিজের শত্রু শিবিরে ছিলেন সাকিব। বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার কি কলকাতার ব্যাটসম্যানদের মুস্তাফিজ-রহস্য ফাঁস করে দিয়েছেন? কখনোই নয়। - See more at: http://www.bd-pratidin.com/sport-news/2016/05/26/147020#sthash.Ycx80D7a.dpuf

কলেজ হোস্টেলে ছাত্রী পেটালেন ছাত্রলীগ নেত্রী

কলেজ হোস্টেলে ছাত্রী পেটালেন ছাত্রলীগ নেত্রী

d="stcpDiv" style="font-size: 16px; left: -1988px; position: absolute; top: -1999px;">
রাজশাহী কলেজ ছাত্রী হোস্টেলের এক ছাত্রীকে পিটিয়ে আহত করলেন ছাত্রলীগের নেত্রী ও তার সহযোগীরা। আজ বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে কলেজ হোস্টেলের ২০১ নম্বর কক্ষে এ ঘটনা ঘটে।
আহত ওই ছাত্রীর নাম সাবিনা আক্তার। তিনি মনোবিজ্ঞান বিভাগের মাস্টার্সের শিক্ষার্থী। তাকে পিটিয়েছেন ওই হোস্টেলের ১০৭ নম্বর কক্ষের আবাসিক ছাত্রী ও ছাত্রলীগ নেত্রী শাবানা খাতুন। তিনি রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী। শাবানা বাইরে থেকে আরও কয়েকজন মেয়েকে নিয়ে এসে সাবিনাকে মারপিট করেন।
আহত সাবিনা জানান, বুধবার রাত ১২টার দিকে ১০৭ নম্বর কক্ষের বাইরে বসে মোবাইলে উচ্চস্বরে গান শুনছিলেন ছাত্রলীগ নেত্রী শাবানা খাতুন। এসময় ২০১ নম্বর কক্ষে থাকা সাবিনা তার পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। তবে মোবাইলে উচ্চস্বরে গান বাজানোর কারণে তার সমস্যা হচ্ছে উল্লেখ করে শাবানাকে গান বন্ধ করার জন্য অনুরোধ করেন।
এনিয়ে ছাত্রলীগ নেত্রী শাবানা ক্ষিপ্ত হয়ে সাবিনার সঙ্গে তর্ক শুরু করেন। এ ঘটনার পরে আজ সকাল সাড়ে ১০টার দিকে শাবানা বাইরে থেকে আরও ৮-১০ জন মেয়েসহ সাবিনার কক্ষে প্রবেশ করেন। এসময় তারা কয়েকজন মিলে সাবিনাকে পেটাতে পেটাতে হোস্টেলের প্রধান ফটকের সামনে নিয়ে আসেন। পরে অন্য শিক্ষার্থীরা এসে সাবিনাকে উদ্ধার করেন। মারপিটের পর ছাত্রলীগ নেত্রী শাবানা হোস্টেল ছেড়ে চলে যাওয়ার জন্যেও সাবিনাকে হুমকি দেন। তা না হলে তাকে আবারও পিটিয়ে হোস্টেল ছাড়া করা হবে বলে হুমকি দিয়ে চলে যান।
হোস্টেলের সুপারভাইজার জান্নাতুন নেসা বলেন, ‘বিষয়টি আমরা মীমাংসার চেষ্টা করছি। তবে ঘটনাটি দুঃখজনক।’
- See more at: http://www.bd-pratidin.com/city-news/2016/05/26/147115#sthash.zIUEIaqf.dpuf

যেখানে মুস্তাফিজের ধারে কাছে কেউ নেই

যেখানে মুস্তাফিজের ধারে কাছে কেউ নেই

আগামী ২৯ মে পর্দা নামবে আইপিএল নবম আসরের। আর মাত্র দুইটি ম্যাচ। এর মধ্যে আলোচনা শুরু হয়ে গেছে কে পাবে এবারের আসরের পার্পল ক্যাপ। প্রতিপক্ষের ব্যাটসম্যানরা কাটার মাস্টারের বল বুঝে শুনে খেলায় এই দৌঁড়ে এগিয়ে থেকেও পিছিয়ে পড়েছেন বাংলাদেশি পেসার মুস্তাফিজুর রহমান। তবে এক দিক থেকে সবাইকে ছাড়িয়ে গেছেন টাইগার পেসার। এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ উইকেট শিকারীদের যে তালিকা করা হয়েছে সেখানে ১৬ উইকেট নিয়ে ৬ নম্বরে অবস্থান করছেন মুস্তাফিজ। এক নম্বরে থাকা মুস্তাফিজের সতীর্থ ভুবনেশ্বর কুমারের ঝুঁলিতে আছে ২১ উইকেট। সামনে এখনও দুটি ম্যাচ (পরের ম্যাচে জিতলে)। তাই র্শীর্ষে না যেতে পারলেও কাছাকাছি যাওয়ার যথেষ্ট সম্ভাবনা রয়েছে কাটার মাস্টারের। তবে ইকোনোমিক রেটে সবাইকে পেছনে ফেলেছেন মুস্তাফিজুর রহমান। ২১ উইকেট নিয়ে শীর্ষে থাকা ভুবনেশ্বরের ইকোনোমিক রেট যেখানে ৭.৬২, সেখানে মুস্তাফিজের ৬.৭১ শতাংশ। শুধু তাই নয়, উইকেটের দিক থেকে সেরা ১৫ এর মধ্যে মুম্তাফিজের ধারে কাছে নেই বোলার। তালিকায় দ্বিতীয় (ওয়াটসন), তৃতীয় (চায়াল), চতুর্থ (কুলকার্নি) ও পঞ্চম (ম্যাকক্লেনেগহাম) স্থানে থাকা বোলারদের ইকোনোমিক রেট যথাক্রমে ৭.৯৭, ৮.০৫, ৭.৫৭ ও ৮.১৭ শতাংশ। সেখানে মুস্তাফিজের সাড়ে ৬ ইকোনোকিম রেট সত্যি প্রশংসার দাবিদার। এখানে একটি বিষয় উল্লেখ না করলেই নয়, মুস্তাফিজকে সমীহ করে খেলেন আইপিএলের সব বাঘা বাঘা ব্যাটসম্যান। ফলে অন্যদের ওভারে দ্রুত রান তুলতে গিয়ে তারা উইকেট হারান। এতে করে উইকেট বঞ্চিত হন মুস্তফিজ। কিন্তু প্রতিপক্ষের ওপর চাপ সৃষ্টির ফায়দা তুলে নেন অপর প্রান্তে থাকা হায়দরাবাদের পেসার ভুবনেশ্বরসহ অন্যরা। - See more at: http://www.bd-pratidin.com/sports/2016/05/26/147095#sthash.5ricnjLI.dpuf

ধরলা সেতু

ধরলা সেতু
ধরলা সেতু